Skip to main content

Featured

অনুবাদ- ০৬

After the long day, I will leave my bag by the door. Wrapped in crinkled paper, a shonpapdi and a taste of kuler achaar—I will walk home with you. To the place I have never returned. My red-bricked floor, the attic room, the pond brimming with water lilies, the mango orchard dappled in light and shadow. The math book marked with stickers, my first Pilot fountain pen.  N o one will call me back. I won't need to return to anyone else.

টুকরো কথা - ২৩

প্রেম এসেছিল নিঃশব্দ চরণে

গুটিকয়েক জোনাকির আলোয় চকিতে তার মুখ ভেসে ওঠে। পড়ন্ত বিকেলের আলোয় সদ্যস্নাত নিম। পাতার ফাঁকে সাইকেল চলে যায় স্যারের বাড়ির দিকে। যেতে যেতে আলগোছে এক মুঠো বকুল ছড়িয়ে দেয় পাঁচিলের গায়ে। শুকনো বকুলের গন্ধ অগোচরে বিছিয়ে যায় কিশোরীর পায়ে পায়ে। চশমার আড়ালে চোখ ছলছল করে। কেন করে, কী করলে সেই জল চোখের কোণ বেয়ে গড়িয়ে পড়বে না মুঠোয় ভরা বকুল ফুলে জানা হয়না। 'মাধুকরী' খুব যত্নে রাখে ওদের। 

নিষিদ্ধ নামে বেজে ওঠে ভৈরবী। 

কিছু মানুষের জন্ম মৃত্যুর মতো, দীর্ঘায়িত আয়ুষ্কাল, ক্ষমাহীন। প্রতিশোধস্পৃহা থেকে বিরাগীর বেশে ধীর পায়ে মৃত্যু আসে উপহার নিয়ে শেষ জন্মকালে

থাকবে না সে সঙ্গোপনে, থাকবে না সে বিরহ ব্যাথায়, অন্তরালে। তাই ভোরের আলোয় দীর্ঘদিনের জ্বরে ভোগা জীর্ণ শরীরটা খুব স্পষ্ট হয়ে ওঠে। মাফলার জড়িয়ে শাল মুড়ি দিয়ে  তীর বেগে সাইকেল ছোটায় সে রেললাইন ধরে। তার সাথে পাল্লা দিয়ে দৌড়ায় রূপকথা, সে সত্যি হোক বা নাই হোক। এক দৌড়ে তারা পেরিয়ে যায় তেপান্তরের মাঠ। 

কোনওদিন চায়নি ছোটবেলার গন্ধ থেকে বেরিয়ে আসতে, যেমন চায়নি লুকোচুরি খেলতে খেলতে বড় হয়ে যাওয়াকে ছুঁয়ে ফেলে বলতে, "ধরে ফেলেছি।" সেই চোখে বাঁধা কাপড় খুলে যেতেই অন্ধত্ব আমাদের ডুবিয়ে নেয়, আমরা অতলস্পর্শী হতে হতে একদিন শুনতে পাই, ধিক্কার। বেঁচে থাকা আমাদের জন্মগত পাপ, যতটা পাপ আত্মহত্যায় তার চেয়ে কিছু বেশী। 

এক গোছা কাশ ফুলে, নোনা হাওয়ায় দস্যি ছেলে শান্ত হয়ে যায়। 

সন্ধিক্ষণে লক্ষ্মী পায়ে পায়ে একটা দুটো ফুল ছড়িয়ে, মধুমোহভাবে শান্ত মেয়ে দস্যি হয়ে ওঠে। 

Cui prodest? Cui bono? কার কীসে লাভ কতটা ক্ষতি কার, কে কার রাঙা চোখ দেখে ভয় পেল, কার চোখে জল ঝরে ঝরে রাঙা হল, এসব তর্কে দিন পেরিয়ে রাত পেরিয়ে তেপান্তরের মাঠ হয়ে যায় ভোর, সাত সমুদ্র তেরো নদী হয় দুপুরবেলার ঘুম। স্বপ্ন দেখাতে চেয়ে পা ছুঁয়ে যায় ঘোলাটে হতে থাকা দূরগামী আকাশ। নেশাতুর চোখে হাওয়া দেয় খুব। দক্ষিণ জানলার কপাট ধাক্কা খেয়ে খেয়ে বন্ধ হয়ে যায় একসময়। স্তব্ধতা গিলে খায় আমার পৃথিবী। তুমি বুঝলে চুপ করে থাকা, তুমি দেখলে নতজানু মানুষের মৃতভাষা, শুনলে উদ্বাহু হাহাকারে আলোড়িত বিবাদ। শুধু স্বর-শব্দ-ভাষাহীন ঘৃণা ইন্দ্রিয়গ্রাহী হলনা তোমার কাছে। পচাগলা মৃতদেহের উপর জন্মানো ছত্রাকসম মৈত্রী। তাকে বললে ভালোবাসা। তামসী পিয়াস।


Comments